এশিয়া কাপে ওমানের কাছেই ৪-২ গোলের হার কোনভাবেই
গ্রহণযোগ্য ছিল না। তখনই কথা উঠেছিল ওমানে খেলার প্রস্তাব পেয়ে ইচ্ছে করেই
ম্যাচ ছেড়েছেন জিমি, জাহিদরা। এ নিয়ে তদন্তও হয়েছে। তদন্তে দোষী প্রমাণিত
হওয়ায় বহিষ্কার হয়েছিলেন জিমি, জাহিদসহ জাতীয় দলের চার খেলোয়াড়। গতকাল
এশিয়ান গেমস বাছাইয়ে সে কথারই সত্যতা মিললো। মালয়েশিয়ায় যে ওমানের কাছে ৪-২
গোলে হেরেছিল, তাদের নিয়ে গতকাল খেললো তারা। মওলানা ভাসানি স্টেডিয়ামে
ওমানকে ৬-১ গোলে হারিয়ে ইনচন এশিয়ান গেমসের মূল পর্বে চলে গেল বাংলাদেশ।
পুষ্কর খিসা মিমো ও হাসান যুবায়ের নিলয় দু’টি করে এবং চয়ন ও নান্নু একটি
করে গোল করেন। ওমানের হয়ে এক গোল শোধ দেন রজব বাসিম খাতার।
তিন ম্যাচ অফফর্মে থাকার পর ফের জ্বলে উঠেছেন মিমো। গেল দু’ম্যাচেই দুর্দান্ত খেলেছেন তিনি। গতকালও গোল পেলেন মিমো। জিতলো বাংলাদেশ। ম্যাচে নিজে অসাধারণ দু’টি গোল করেছেন। করিয়েছেন আরও দু’টি। পেনাল্টি কর্নারে দৈন্যদশা থাকলেও এবার চয়ন সফল হয়েছেন। শেষ ম্যাচে গোললাইন থেকে নিশ্চিত দু’টি গোল ফিরিয়ে দেন। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টাইব্রেকার শুটআউটে বেশ দক্ষতা দেখিয়েছিলেন বাংলাদেশের গোলকিপার অসীম গোপ। এ ম্যাচেও দারুণ দক্ষতার সঙ্গে প্রায় তিনটি নিশ্চিত গোলের হাত থেকে দলকে বাঁচিয়ে দেন। সব মিলিয়ে দারুণ এক ম্যাচ খেলেছে টিম বাংলাদেশ।
পাকিস্তানি গুরু নাভিদ আলমের ‘চ্যাম্পিয়ন’ হওয়ার প্রত্যাশায় নিজেদের উজাড় করে দিলেন শিষ্যরা। ম্যাচের শুরু থেকে গোলের স্পৃহা নিয়েই খেলতে থাকে চয়ন বাহিনী। ১২ মিনিটে পিসি পায় বাংলাদেশ। নান্নুর পুশে বল স্টপ করান সারোয়ার। সেই বলে গোল আদায় করেন পিসি স্পেশালিস্ট চয়ন (১-০)। ২৪ মিনিটে ফিল্ড থেকে ওমানের হয়ে গোল শোধ করে খেলায় সমতা ফেরান রজব বাসিম খাতার (১-১)। এরপর কেবল লাল সবুজদের এগিয়ে যাওয়ার গল্পই। ২৯ মিনিটে কাউন্টার অ্যাটাক থেকে নিলয়ের ডাইভিং হিটে এগিয়ে যায় বাংলাদেশ (২-১)। ৪৪ মিনিটে গোল আদায় করেন মিমো (৩-১)। ৬৫ মিনিটে মিমোর কাট ব্যাক থেকে নিলয়ের রিভার্স হিটে ৪-১ গোলে এগিয়ে যায় লাল সবুজরা। মিনিট তিনেক পর মাঝ মাঠ থেকে সম্পূর্ণ একক প্রচেষ্টায় গোল করেন মিমো (৫-১)। ম্যাচের অন্তিম মুহূর্তে নান্নু আরও একটি গোল করলে ৬-১ ব্যবধানেই ওমানকে হারায় বাংলাদেশ।
তিন ম্যাচ অফফর্মে থাকার পর ফের জ্বলে উঠেছেন মিমো। গেল দু’ম্যাচেই দুর্দান্ত খেলেছেন তিনি। গতকালও গোল পেলেন মিমো। জিতলো বাংলাদেশ। ম্যাচে নিজে অসাধারণ দু’টি গোল করেছেন। করিয়েছেন আরও দু’টি। পেনাল্টি কর্নারে দৈন্যদশা থাকলেও এবার চয়ন সফল হয়েছেন। শেষ ম্যাচে গোললাইন থেকে নিশ্চিত দু’টি গোল ফিরিয়ে দেন। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টাইব্রেকার শুটআউটে বেশ দক্ষতা দেখিয়েছিলেন বাংলাদেশের গোলকিপার অসীম গোপ। এ ম্যাচেও দারুণ দক্ষতার সঙ্গে প্রায় তিনটি নিশ্চিত গোলের হাত থেকে দলকে বাঁচিয়ে দেন। সব মিলিয়ে দারুণ এক ম্যাচ খেলেছে টিম বাংলাদেশ।
পাকিস্তানি গুরু নাভিদ আলমের ‘চ্যাম্পিয়ন’ হওয়ার প্রত্যাশায় নিজেদের উজাড় করে দিলেন শিষ্যরা। ম্যাচের শুরু থেকে গোলের স্পৃহা নিয়েই খেলতে থাকে চয়ন বাহিনী। ১২ মিনিটে পিসি পায় বাংলাদেশ। নান্নুর পুশে বল স্টপ করান সারোয়ার। সেই বলে গোল আদায় করেন পিসি স্পেশালিস্ট চয়ন (১-০)। ২৪ মিনিটে ফিল্ড থেকে ওমানের হয়ে গোল শোধ করে খেলায় সমতা ফেরান রজব বাসিম খাতার (১-১)। এরপর কেবল লাল সবুজদের এগিয়ে যাওয়ার গল্পই। ২৯ মিনিটে কাউন্টার অ্যাটাক থেকে নিলয়ের ডাইভিং হিটে এগিয়ে যায় বাংলাদেশ (২-১)। ৪৪ মিনিটে গোল আদায় করেন মিমো (৩-১)। ৬৫ মিনিটে মিমোর কাট ব্যাক থেকে নিলয়ের রিভার্স হিটে ৪-১ গোলে এগিয়ে যায় লাল সবুজরা। মিনিট তিনেক পর মাঝ মাঠ থেকে সম্পূর্ণ একক প্রচেষ্টায় গোল করেন মিমো (৫-১)। ম্যাচের অন্তিম মুহূর্তে নান্নু আরও একটি গোল করলে ৬-১ ব্যবধানেই ওমানকে হারায় বাংলাদেশ।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন