হাদীস অনুযায়ী বিয়ের জন্য যে সমস্ত বিষয়গুলো দেখে নারীদেরকে বাছাই করা উচিত, সে সম্পর্কে কিছু বিষয় বর্ণনা করা হলো।
১. “ ঈমান” বিবাহের জন্য সবার প্রথম পাত্র ও পাত্রী উভয়ের ঈমানকে অগ্রাধিকার দিতে হবে।
২. “ দ্বীনদারী বা ধার্মিকতা ” দুনিয়াতে মুসলমান অনেক ধরণেরই আছে কিন্তু, এই দুনিয়ার মাঝে শ্রেষ্ঠ সম্পদ হচ্ছে একজন নেককার স্ত্রী।
৩. “ পর্দানশীল ও বিনয়ী” বেপর্দা নারী মানেই অহংকারী, অহংকারী কারো জন্য স্বামীর আনুগত্য বজায় রাখা খুবই কষ্টকর, আর এদের মাঝে খুব কম সংখ্যক নারীই জান্নাতে প্রবেশ করবে।
৪. “ ইলম ও আমল” ইলম ছাড়া বিভিন্ন পরীক্ষা বা বিপদ-আপদ ও ফেতনার সময়ে ঈমান নিয়ে টিকে থাকা খুবই কষ্টকর, যা বর্তমান যুগে খুব বেশি অনুভূত হচ্ছে। সংগী/ সংগিনীর যদি ইলমের ব্যপারে ত্রুটি থাকে, তাহলে তার প্রভাব আপনার উপরেও পড়বে।
৫. “ প্রেমময়ী ” মানুষ স্বামী/স্ত্রীর কাছ থেকে যা কামনা করে, তা না পেলে অনেকেই পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়ে। আর এই কুপথে না গেলেও, সারাজীবনের জন্য সেটা একটা অভিশাপ হিসেবেই থেকে যাবে। তাই, নারী পুরুষ উভয়ের উচিত সংগির হক্ক পূর্ণভাবে আদায় করার ব্যপারে সজাগ থাকে।
৬. “ অধিক সন্তান জন্মদানকারী” রাসুল সাঃ পুরুষদেরকে অধিক সন্তান জন্মদানকারী নারীদেরকে বিয়ে করার উতসাহিত করেছেন, এর দ্বারা উম্মতের সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে যা নিয়ে কেয়ামতের দিন রাসুল সাঃ গর্ব করবেন।
৭. “ কুফু বা সমতা” রাসূল (সাঃ) বলেছেন, “ তোমরা বিবাহের জন্য উপযুক্ত পাত্রী নির্বাচন কর এবং ‘কুফু ’ (সমতা) দেখে বিবাহ কর।”
৮. “ কুমারী” নারীদেরকে আল্লাহ তাআ’লা প্রেমময়ী, সহজাত লজ্জাবোধ ও কমনীয়তা দিয়ে সৃষ্টি
করেছেন, যা পর্দানশীল কুমারী নারীদের মাঝে সবচাইতে বেশি থাকে।
করেছেন, যা পর্দানশীল কুমারী নারীদের মাঝে সবচাইতে বেশি থাকে।
সৎ চরিত্র বান, ধৈর্যশীল, ধর্মভিরু, শান্ত সৃষ্ট এবং যার কথায় মাদুর্জ আছে সেই মেয়ে কেই বিয়ে করলে সুখী হবেন। কেননা এইসব মেয়েই অল্প দিনে আপনাকে আপন করে নিবে আপনাকে বুঝতে শিখবে। এটা আপনার জীবনের সবচেয়ে বড় ফরজ কাজ নিশ্চইয় মেয়েটি সৎ কিনা জেনে ও বুঝে নিন জ্ঞানী এবং ধর্মাবলম্বী মেয়েকেই বিয়ে করুন।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন