বাংলাদেশ দলকে প্রত্যাশার চাপে না ফেলার জন্য অনুরোধ
করেছেন সাবেক অধিনায়ক সাকিব আল হাসান। গতকাল অনুশীলন শেষে তিনি বলেন, ‘আমি
এই বিশ্বকাপ শুরুর আগেই আপনাদের বলেছিলাম যে, আমাদের কাছে যেন প্রত্যাশা
বেশি না করেন। আমরা ভাল খেললে আপনারা ইনজয় করবেন আর যদি ভাল করতে না পারি
সমালোচনা করবেন- এটা স্বাভাবিক। তবে সমালোচনা যেন গঠনমূলক হয়।’ বাংলাদেশের
আসল বিশ্বকাপ শুরু হচ্ছে আগামীকাল। হংকংয়ের সঙ্গে পরাজয়ের লজ্জা নিয়ে অংকের
হিসাবে টি-২০ বিশ্বকাপের সুপার টেনে উঠেছে বাংলাদেশ দল। না হয়, দেশের
মাটিতে বিশ্বকাপের দর্শক হয়ে থাকতে হতো মুশফিকবাহিনীকে। চট্টগ্রাম থেকে
ফিরে একটি দিন বিশ্রাম নিলেও গতকাল দল অনুশীলনটা সেরে নিয়েছে। টি-টোয়েন্টি
বিশ্বকাপে প্রথম পর্বের লড়াইয়ে নেপাল আর আফগানদের বিপক্ষে জয়ের অন্যতম
ভূমিকা রেখেছেন সাকিব আল হাসান। দেশের এই সেরা অলাউন্ডার মনে করেন,
বাংলাদেশের জন্য সুপার-১০ এর লড়াইটা কঠিন ও চ্যালেঞ্জের হবে। গতবারের
চ্যাম্পিয়ন ওয়েস্ট ইন্ডিজ বাংলাদেশের প্রথম প্রতিপক্ষ। এ ছাড়াও আরও দুই
সাবেক চ্যাম্পিয়ান ভারত, পাকিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশের আরেক প্রতিপক্ষের
নাম অস্ট্রেলিয়া। গতকাল ফতুল্লা স্টেডিয়ামে অনুশীলন করে বাংলাদেশ দল। সুপার
লড়াইয়ে নিজেদের প্রস্তুত করতে দলের সবাইকেই কঠিন ঘাম ঝরাতে দেখা যায়।
অনুশীলনের ফাঁকে সাকিব আল হাসান সুপার টেনের লড়াই প্রসঙ্গে বলেন, ‘সুপার
টেন আমাদের জন্য বেশ কঠিন হবে। শুধু কঠিনই বলবো না, অনেক চ্যালেঞ্জেরও হবে।
কারণ চারটি বিশ্বসেরা দলের সঙ্গে খেলতে হবে। তবে আমরা ভাল করা জন্য চেষ্টা
করবো।’
সাকিব বলেন, সুপার টেনে সবগুলো ম্যাচ ভাল ভাল খেলাই বাংলাদেশের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। কারণ, প্রতিপক্ষ দলগুলোতে বেশ ভাল ভাল ক্রিকেটার আছে। ওই দলগুলোতে এমনও ক্রিকেটার আছেন যিনি একাই ম্যাচ জিতাতে পারেন। কিন্তু আমাদের তেমন কোন ক্রিকেটার নেই। এ জন্যই বলছি যে, আমাদের জন্য এই বিষয়টি কঠিন হবে আর চ্যালেঞ্জেরও হবে।’
হংকংয়ের বিপক্ষে হারকে সাকিব ক্রিকেটেরই অংশ বলে মনে করেন। তবে তিনি স্বীকার করেন যে, এ ধরনের হার ঠিক হয়নি। তিনি বলেন, ‘এই ধরনের ম্যাচ আমাদের হারা উচিত নয়। যদিও আমরা জেতার জন্যই খেলি। তবে ক্রিকেটে বিশেষ করে টি-টোয়েন্টি ফরমেটে অনেক কিছুই ঠিকভাবে হয় না। ‘সাকিব স্বীকার করেন যে, হারলে দলের আমেজ ও ইমেজ (টেম্পো) নষ্ট হয়ে যায়। অনেকের আপত্তি বাংলাদেশ দল সব সময় উন্নতি করছে বলে যে দাবি করে তার ছাপ মাঠে প্রায়ই পাওয়া যায় না। তবে সাকিব মানতে নারাজ যে, বাংলাদেশ দল উন্নতি করছে না। তিনি যুক্তি দিয়ে বলেন, ‘বাংলাদেশ উন্নতি না করলে বাংলাদেশে বিশ্বকাপও আসতো না আর আপনারা এত সাংবাদিকও এখানে এসে জড়ো হতেন না।’
সাকিব বলেন, সুপার টেনে সবগুলো ম্যাচ ভাল ভাল খেলাই বাংলাদেশের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। কারণ, প্রতিপক্ষ দলগুলোতে বেশ ভাল ভাল ক্রিকেটার আছে। ওই দলগুলোতে এমনও ক্রিকেটার আছেন যিনি একাই ম্যাচ জিতাতে পারেন। কিন্তু আমাদের তেমন কোন ক্রিকেটার নেই। এ জন্যই বলছি যে, আমাদের জন্য এই বিষয়টি কঠিন হবে আর চ্যালেঞ্জেরও হবে।’
হংকংয়ের বিপক্ষে হারকে সাকিব ক্রিকেটেরই অংশ বলে মনে করেন। তবে তিনি স্বীকার করেন যে, এ ধরনের হার ঠিক হয়নি। তিনি বলেন, ‘এই ধরনের ম্যাচ আমাদের হারা উচিত নয়। যদিও আমরা জেতার জন্যই খেলি। তবে ক্রিকেটে বিশেষ করে টি-টোয়েন্টি ফরমেটে অনেক কিছুই ঠিকভাবে হয় না। ‘সাকিব স্বীকার করেন যে, হারলে দলের আমেজ ও ইমেজ (টেম্পো) নষ্ট হয়ে যায়। অনেকের আপত্তি বাংলাদেশ দল সব সময় উন্নতি করছে বলে যে দাবি করে তার ছাপ মাঠে প্রায়ই পাওয়া যায় না। তবে সাকিব মানতে নারাজ যে, বাংলাদেশ দল উন্নতি করছে না। তিনি যুক্তি দিয়ে বলেন, ‘বাংলাদেশ উন্নতি না করলে বাংলাদেশে বিশ্বকাপও আসতো না আর আপনারা এত সাংবাদিকও এখানে এসে জড়ো হতেন না।’
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন